চলতি বছর ৪ আগস্ট ই-রিটার্ন জমা নেওয়ার কার্যক্রম উদ্বোধনের পর থেকে করদাতাদের সাড়া দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। এক দফা সময় বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। খুব সীমিত কিছু ক্ষেত্র ছাড়া সকলের জন্যই অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক।
গত বছর মোট প্রায় ৪০ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছিল বলে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে।
এনবিআর আরও জানায়, ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধনে সমস্যার কারণে কোনো করদাতা অনলাইনে রিটার্ন দিতে ব্যর্থ হলে, তিনি ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপকর কমিশনারের কাছে যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করে আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট করদাতা কাগজে রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
করদাতারা কাগজপত্র বা দলিল আপলোড ছাড়াই নিজের আয়-ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের তথ্য সিস্টেমে এন্ট্রি করে খুব সহজেই ঘরে বসে রিটার্ন দাখিল করতে পারছেন। পাশাপাশি ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (বিকাশ, নগদ ইত্যাদি) ব্যবহার করে অনলাইনেই কর পরিশোধ করা যাচ্ছে।
রিটার্ন জমা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমার রসিদ ও আয়কর সনদ করদাতারা নিজেই প্রিন্ট করতে পারেন। দেশে–বিদেশে অবস্থানরত করদাতাদের কাছে ই-রিটার্ন ব্যবস্থা তাই দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বলে মনে করছে এনবিআর।
Reviewed by RB-RR
on
2025-11-29T18:17:00+06:00
Rating: 5

কোন মন্তব্য নেই